বুধবার, ১২ নভেম্বর ২০২৫, ২৮ কার্তিক ১৪৩২ , ২১ জুমাদিউল আউয়াল ১৪৪৭

ফিচার
  >
বিশেষ কলাম

সাংবাদিকতায় স্ব-যোগাযোগ

মো. ইসহাক ফারুকী ২৯ জুন , ২০২৪, ১২:২৬:১৪

724
  • সাংবাদিকতায় স্ব-যোগাযোগ

ঢাকা: সাংবাদিকতা। বলাটা যতটা সহজ। কাজটি অতো সহজ নয়। সাংবাদিকতায় যোগাযোগ অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। কারো সঙ্গে সঠিকভাবে যোগাযোগ করতে, রাখতে বা রক্ষা করলেই সাংবাদিক হিসেবে সফলতা পাওয়া সম্ভব। কিন্তু আজকের এই লেখাটি সাংবাদিকতায় আন্তঃব্যক্তিক যোগাযোগ কেমন করা উচিত বা কেমন হওয়া প্রয়োজন- তা নিয়ে নয়; যোগাযোগ বা কমিউনিকেশনের অন্যতম বড় বিভাগ ইন্ট্রা-পারসোনাল কমিউনিকেশন বা স্ব-যোগাযোগ নিয়ে।

সাংবাদিকতার বেসিক বা প্রাথমিক সূত্রানুযায়ী কি, কে, কোথায়, কেন, কখন ও কিভাবে অর্থাৎ ফাইভ ডব্লিউ ওয়ান এইচ মেনেই নিরূপন বা যাচাই করতে প্রথমে নিজের সাথে কথা বলা; নিজেকে প্রশ্ন করা; নিজে যাচাই-বাছাই করে একটি সিদ্ধান্তে আসা; নিজের মনে একটি ছক আঁকা; নিজের মৌলিকতা কিভাবে তুলে ধরা যায়, তার দিকে দৃষ্টি রাখা; কোন এঙ্গেলে সংবাদের জন্য তথ্যসূত্র খোঁজা, তথ্য গবেষণা, সঠিক প্রশ্ন তৈরি,  তথ্য সংগ্রহ, তথ্য বিনিময়, যাচাই-বাছাই, লেখা বা রচনার কাঠামো তৈরি, তথ্য সন্নিবেশ, সঠিক সময়ে সঠিক তথ্যটি প্রকাশসহ তথ্যের ফলোআপ রাখার বিষয়ে নিজেকে মনের সাথে কথা বলতে হয়।

মিনিং অব মাইন্ড: এন ইন্ট্রাপারসোনাল এপ্রোচ টু হিউম্যান কমিউনিকেশন বইয়ের লেখক এবং যোগাযোগ বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ড. লিওনার্ড জে. শেডলেটস্কি যোগাযোগ প্রক্রিয়ার আটটি মৌলিক উপাদানের (যেমন: উৎস, রিসিভার, বার্তা, চ্যানেল, প্রতিক্রিয়া, পরিবেশ, প্রসঙ্গ এবং হস্তক্ষেপ) মাধ্যমে আন্তঃব্যক্তিক যোগাযোগ পরীক্ষা করেন। তবে সমস্ত মিথস্ক্রিয়া ব্যক্তির মধ্যে ঘটে (শেডলেটস্কি, এল. জে., ১৯৮৯)।

স্ব-যোগাযোগের জন্য বিভিন্ন বিষয়ে পড়ালেখা করার মানসিকতা থাকতে হয়। বিষয়গুলো হাইলাইট বা চুম্বক অংশ নিয়ে নিজের মনের সাথে তথ্য আদান-প্রদান করতে হয়। কোন একটি কাগজে লিখে বা কম্পিউটারের ওয়ার্ড ফাইল বা নোটে টাইপ করে অথবা ব্রেনে লিখে (এখানে ব্রেনের লিখা মানে গভীর মনোযোগের সঙ্গে নিজেই শান্তভাবে নিজের মনের সঙ্গে তর্ক-বিতর্কের মাধ্যমে মূল পয়েন্টগুলো নিয়ে চিন্তা করা এবং স্মরণে রাখা) স্ব-যোগোযোগের সঠিক প্রয়োগ সম্ভব। মনে রাখা প্রয়োজন, আপনি একজন সাংবাদিক। একজন সাধারণ মানুষ বা আমজনতা যা চিন্তা করবে বা চিন্তার বহিঃপ্রকাশ ঘটাতে যা সহজেই বলে ফেলতে পারবে। তা আপনি বলতে পারবেন না। আপনাকে ভাবতে হবে। কারণ অন্যের রুচি অনুযায়ী যেকোনো কিছুই না ভেবে লেখা বা তথ্যচিত্রের মাধ্যমে একজন সাংবাদিক দিতে পারে না। তাকে ভাবতে হয়; জনরুচি বৃদ্ধিতে তথ্য পরিবেশন করতে হয়; কখন কোন তথ্য উপস্থাপন করতে হবে-তার পরিকল্পনা ও কৌশল থাকতে হয়।

আমরা হয়তো অনেকেই না জেনে বা বুঝে সাংবাদিকতায় স্ব-যোগাযোগের ব্যবহার করছেন। কিন্তু সঠিকভাবে এর প্রযোগ করতে পারছেন না। আপনি কোনো তথ্য সংগ্রহ বা পরিবেশনের ক্ষেত্রে সেলফ টক বা নিজের সাথে আলোচনা করছেন না। এখানে করছেন না বলাটা আংশিক সত্য। আপনি না জেনেই কোন তথ্য সংগ্রহ করতে গেলেন। কিন্তু একবার হলেও মনে মনে ভাবছেন, আপনি এই মানুষটাকে এই প্রশ্ন জিজ্ঞেস করতে পারেন। এখানেই আপনি স্ব-যোগাযোগের একটি ধাপে উঠে গিয়েছেন। এই বিষয়টিকে আরও বাড়িয়ে নিজেকে প্রশ্ন করতে থাকুন। এই প্রশ্নই আপনাকে বড় মাপের সাংবাদিক হিসেবে গড়ে উঠতে সহায়তা করবে।

একটি উদাহরণ দিই। ধরুন, বাড়ছে মোটর সাইকেলের সংখ্যা। যাত্রী বা মালমাল আনা নেওয়ার মাধ্যমে আয়ের পথ খুঁজে নিয়ে নিয়েছে এক শ্রেণির মানুষ। এখন আপনি এই বিষয়ের ওপর একটি প্রতিবেদন তৈরি করবেন। এখন কোন এঙ্গেলে সংবাদ সংগ্রহ ও পরিবেশন করবেন-সেটাই আপনাকে ভাবতে হবে। আর সে জন্যে ইন্ট্রা-পারসোনাল কমিউনিকেশন একটি বড় পথ হিসেবে কাজ করছে। অনেকগুলো এঙ্গেলে এই সংবাদটি সংগ্রহ ও পরিবেশন করা সম্ভব। আপনি কোন পথ অবলম্বন করবে-একটু ভাবুন। যতক্ষণ ভাববেন, ততক্ষণই ইন্ট্রা-পাসোনাল কমিউনিকেশন আপনার মগজকে আরো শাণিত করবে।

মার্কিন লেখক, প্রতিবেদক ও রাজনৈকি ভাষ্যকার এবং পাবলিক অপিনিয়ন বইয়ের স্রষ্টা ওয়াল্টার লিপম্যান (সেপ্টেম্বর ২৩, ১৮৮৯-ডিসেম্বর ১৪, ১৯৭৪) যুক্তি দিয়ে বলেছেন যে, বিকৃত তথ্য মানুষের মনের অন্তর্নিহিত। মানুষ কোনো ঘটনার সত্যতা যাচাইয়ের পূর্বেই একটি সিদ্ধান্তে উপনীত হয়। তবে আদর্শ হচ্ছে সিদ্ধান্তে পোঁছানোর আগেই তথ্য সংগ্রহ বা বিশ্লেষণ করা উচিৎ। 

অনেকের মধ্যেই এমন ঘটনা দেখা যায়, একটি ঘটনা ঘটলে তা আগপিছ না ভেবেই একটি মতামত দিয়ে ফেলে। তার আগে সত্যতা যাচাই করার প্রয়োজনীয়তা অনুভব করে না। কিন্তু সিদ্ধান্ত নেওয়া কোনো সহজ বিষয় নয়। একজন সাংবাদিকের জন্য বিষয়টি আরও গুরুত্বপূর্ণ। এর জন্য সঠিক ও প্রায়োগিক উপায় হচ্ছে স্ব-যোগাযোগ বা সেল্ফ কমিউনিকেশন বা ইন্ট্রাপারসোনাল কমিউনিকেশন। অবশ্যই চিন্তা-ভাবনার বিষয়, ইন্ট্রা বা ইন্টারের মধ্যে পার্থক্য। ইন্ট্রা বিষয়টি নিজের মধ্যে সীমাবদ্ধ এবং ইন্টার বিষয়টি নিজের বাইরে অন্য কারোর সঙ্গে সম্পর্কিত। তাই কোনো সিদ্ধান্তে পৌঁছানোর আগেই নিজে ভাবতে হবে; গবেষণা করতে হবে। 

সিবিএস ইভিনিং নিউজের স্রষ্টা, সংবাদ উপস্থাপনার রোল মডেল এবং মার্কিন ব্রডকাস্ট জার্নালিস্ট ওয়াল্টার ক্রনকাইট (নভেম্বর ৪, ১৯১৬-জুলাই ১৭, ২০০৯) বলেছেন, সাংবাদিকতা পেশায় জনসাধারণ কি জানতে চায়, তা জানানোর প্রয়োজন নেই; বরং তাদের কি জানানো প্রয়োজন; তাই বলা উচিৎ।

অর্থাৎ জনগণের জন্য কোন বিষয়টি প্রয়োজন, তা জানানোই একজন সাংবাদিকের জন্য প্রাথমিক ও গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা। এর জন্য প্রয়োজন নিজে জানা, পড়া এবং কোনো বিষয় সম্পর্কে পান্ডিত্য অর্জন।

বাংলাদেশের চারণ সাংবাদিক এবং মফস্বল সাংবাদিকতার পথিকৃৎ মোনাজাতউদ্দিন। ১৯৯২ সালে দৈনিক সংবাদ পত্রিকায় প্রকাশিত প্রতিবেদনে মোনাজাত উদ্দিন রংপুরের এক অসহায় পরিবারের বাল্যবিয়ের চিত্র তুলে ধরে লিখেছিলেন, 'কথাবার্তায় বোঝা গেল: এই বাল্যবিবাহের বিষয়টি তাদের কাছে অস্বাভাবিক কোনো কিছু নয়। অল্প বয়সে ছেলেমেয়ে বিয়ে দেওয়া যে আইনসিদ্ধ নয়, এই খবরটুকুও জানে না তারা, কেউ বলেনি…’।

প্রতিবেদনের এই অংশটুকু পড়লেই বুঝতে পারবেন মাঠের সাংবাদিকতার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান মোনাজাতউদ্দিন নিজে কতটা জানতেন; কতটা গবেষণা করতেন; নিজের সাথে নিজে কথা বলে, যুদ্ধ করে একটি লেখা দাঁড় করাতেন। কাকে কি প্রশ্ন করতে হবে; তার রূপরেখা তার জানা ছিলো। মাঠের থেকেই তিনি ঋদ্ধ হয়েছেন; অজ্ঞাত থেকে জ্ঞাত হয়েছেন; নিজের কর্মপরিকল্পনা, কর্মপরিধি ও দায়িত্ব সম্পর্কে সচেতন হয়েছেন। স্ব-যোগাযোগ ঠিকমতো করতে পেরেছিলেন বলেই অন্যের সাথে যোগাযোগের মাধ্যমে সঠিক তথ্য সংগ্রহ ও পরিবেশনে তিনি ছিলেন অসম্ভব পটু।

তাই সঠিক সাংবাদিক হতে হলে প্রয়োজন কিছু কৌশলের। সাংবাদিকতার ক্ষেত্রে স্ব-যোগাযোগের যে যে কৌশল বা প্রক্রিয়াগুলো কাজে লাগতে পারে; সেগুলো হলো-

নিজের সাথে কথা বলা: ইতিবাচক স্ব-কথোপকথন বা নিজের সাথে কথা বলার মাধ্যমে ব্যক্তিদের জীবনের প্রতি একটি ইতিবাচক মনোভাব বজায় রাখতে সাহায্য করে। অন্যদিকে নেতিবাচক স্ব-কথোপকথন মনের মধ্যে চাপ এবং উদ্বেগ সৃষ্টি করতে পারে। বিষয়টি সাধারণ মানুষের জন্য ভাবাটা অতীব জরুরি। তবে সাংবাদিকতায় বিষয়টি একটু অন্যরকম। সাংবাদিকদের দুই দিক নিয়েই ভাবতে হয়। তাই জনসাধারণকে তথ্য প্রদানের পূর্বেই ভালোভাবে চিন্তা করা প্রয়োজন ইতিবাচক ও নেতিবাচক দিক নিয়ে। তাহলে তুলনামূলক চিন্তার ফলে একটি সিদ্ধান্তে আসা যায়।

আত্ম-প্রতিফলন: এটি হলো একজনের চিন্তাভাবনা, অনুভূতি এবং আচরণ পরীক্ষা করার প্রক্রিয়া। এটি আত্মদর্শন এবং সমালোচনামূলক চিন্তাভাবনা সাথে সম্পর্কিত। যা একজন ব্যক্তি বা ব্যক্তিদের তাদের অন্তর্দৃষ্টি অর্জনে সহায়তা করে। আত্ম-প্রতিফলন ব্যক্তিগত বৃদ্ধি এবং বিকাশের অপরিহার্য দিক। সাংবাদিকদের আত্ম-দর্শন, আত্ম-প্রতিফলন, গবেষণালব্ধ জ্ঞানকে সমালোচনার চিন্তাভাবনা এবং অন্তর্দৃষ্টি অর্জন নিয়ে চুলচেড়া বিশ্লেষণ করতে হয়। তবেই সঠিক তথ্য সংগ্রহ ও পরিবেশন করা সম্ভব।

নিজের ধারণাকে শাণিত করা: এর মাধ্যমে ব্যক্তিরা নিজেদেরকে উপলব্ধি করতে পারে। এটি তাদের নিজেদের মানসিক ছবি। আত্ম-ধারণা বিভিন্ন কারণ দিয়ে প্রভাবিত হয়। যেমন: জীবনের অভিজ্ঞতা, সম্পর্ক এবং সাংস্কৃতিক পটভূমি। ইতিবাচক আত্ম-ধারণা মানুষের আত্ম-সম্মান ও আত্মবিশ্বাস বাড়ায়। অন্যদিকে নেতিবাচক আত্ম-ধারণা কম আত্ম-সম্মান এবং আত্ম-সন্দেহের দিকে নিয়ে যেতে পারে। সাংবাদিকরা ইতিবাচক ও নেতিবাচক বিষয়গুলো মনে মনে বা গবেষণা করে বিশ্লেষণের মধ্য দিয়ে নিজেদের ধারণাকে শাণিত করতে পারে। কারণ একটি ভুল বা অর্ধ সত্য উপস্থাপন নিজেকে বা জাতিকে ধ্বংস করে দিতে পারে।

নিজেকে পর্যবেক্ষণ করা: আপনি কী করছেন তা বর্ণনা করুন। এমন ভান করুন যে আপনি নিজেকে পর্যবেক্ষণ করছেন ঠিকই, তবে অন্য ব্যক্তি হিসেবে। আপনার পর্যবেক্ষণগুলো লিখুন অথবা ভয়েস বা ভিডিও রেকর্ডার দিয়ে রেকর্ড করুন। একজন সাংবাদিক হিসেবে এই কৌশল বা প্রক্রিয়াটি নিজের পর্যবেক্ষণ ক্ষমতা বাড়াতে, তথ্যগুলো সঠিকভাবে খুঁজে পেতে, আত্মবিশ্বাস বাড়াতে এবং সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে সহায়তা করবে। পাশাপাশি তথ্য পরিবেশনের সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।

ভিজ্যুয়ালাইজেশন ব্যায়াম করুন: কয়েক মিনিট সময় নিন এবং আপনার তথ্য সংগ্রহ বা পরিবেশন কেমন হতে পারে, তা কল্পনা করুন। কোনো ভুল থাকলে বিষয়টি নিয়ে পড়ালেখা করুন এবং জানুন। কল্পনা করতে পারেন, আপনার লেখা বা প্রতিবেদনটি প্রকাশিত হয়েছে; কি আছে এতে? আপনি জনগণকে কি বোঝাতে চেয়েছেন? এবার আপনি কি মনে করেন, এই ভিজ্যুয়ালাইজেশন ব্যায়াম ভবিষ্যতে আপনার কর্ম এবং সিদ্ধান্তকে প্রভাবিত করবে?

জোহারি উইন্ডোর ব্যবহার: দুই মনোবিজ্ঞানী জোসেফ লুফট এবং হ্যারিংটন ইংহামের দ্য জোহারি উইন্ডো (জোসেফের জো এবং হ্যারিংটনের হ্যা থেকেই জোহারি) মডেল যোগাযোগের ক্ষেত্রে চমৎকার একটি কৌশল। এতে মুক্ত, অন্ধ, নিভৃত ও অজ্ঞাত- এই চারটি এলাকা থাকে। এই কৌশলে সক্ষম, সাহসী, শান্ত, আনন্দমুখর, যুক্তিবাদী, লাজুক, বিশ্বাসী ইত্যাদি ৫৭ টি বিশেষণ বা বৈশিষ্ট্য থাকে; যা ব্যক্তি বা ব্যক্তিদের বিশেষত্ব বা দোষ-গুণগুলোকে প্রতিফলিত করে। সাংবাদিকরা নিজেদের মনের কথা যাচাইয়ে এই কৌশলটি ব্যবহার করতে পারেন। তবে জোহারি উইন্ডো কৌশল দুই বা ততোধিক ব্যক্তির বেলায় ব্যবহৃত হলেও বর্তমানে স্ব-যোগাযোগেও কাজে লাগছে। নিজেকে দুইজন ব্যক্তি অনুমান করে এই কৌশলের ব্যবহার করা সম্ভব।

পরিশেষে বলা যায়, একজন তথ্যপ্রমাণ নির্ভর সাংবাদিক পারে জনসাধারণ তথা দেশকে অনন্য উচ্চতায় নিয়ে যেতে। তার জন্যই প্রয়োজন সঠিক ও প্রায়োগিক জ্ঞান এবং তার ব্যবহার। তাই স্ব-যোগাযোগই হতে পারে সাংবাদিকদের তথ্য সংগ্রহ ও পরিবেশনে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ হাতিয়ার।

তথ্যসূত্র: উইকিপিডিয়া, ব্রেইনি কোট, কোট ফ্যান্সি, প্যাট্রিক হেনরি কলেজ, হ্যাম্পসটন কলেজ, ইউনিভার্সিটি অব মিনেসোটা, অ্যাটলাসিয়ান, মাইন্ড টুলস

লেখক: যোগাযোগ বিশেষজ্ঞ, সাংবাদিক, লেখক, কবি ও উন্নয়ন কর্মী

বি.দ্র.- (এ বিভাগে প্রকাশিত মতামত লেখকের নিজস্ব। নিউজজি২৪ডটকম-এর সম্পাদকীয় নীতির সঙ্গে প্রকাশিত মতামত সামঞ্জস্যপূর্ণ নাও হতে পারে।)

নিউজজি/ এস দত্ত

 

পাঠকের মন্তব্য

লগইন করুন

ইউজার নেম / ইমেইল
পাসওয়ার্ড
নতুন একাউন্ট রেজিস্ট্রেশন করতে এখানে ক্লিক করুন