শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১ , ১১ শাওয়াল ১৪৪৫

খেলা

‘ক্রিকেটই জীবিকা,ক্রিকেট ছাড়া নিশ্বাস নেয়া কঠিন’

শামীম চৌধুরী জানুয়ারী ১৪, ২০১৮, ১৯:০৪:০৭

585
  • ছবি: বিসিবি

ঢাকা: বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের ( বিসিবি) নির্বাচিত পরিচালক তিনি। উপর্যুপরি ২ মেয়াদে নির্বাচিত হয়েছেন খালেদ মেহমুদ সুজন। ক্লাব ক্রিকেটের সফল এই কোচ হাতুরুসিংহে চলে যাওয়ায় টেকনিক্যাল ডিরেক্টর হিসেবে বাংলাদেশ দলের সঙ্গে যুক্ত হয়ে মূলত: করছেন কোচের দায়িত্ব। বাংলাদেশ দলের ম্যানেজার থেকে কোচের ভুমিকায় অবতীর্ন হওয়া সুজন নুতন অধ্যায়ে কোচিংকেই পেশা এবং নেশা বলছেন। 

বোর্ড পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি কোচের দায়িত্ব উপভোগ করছেন বলেও জানিয়েছেন সুজন-‘ আমি যখন  বোর্ড রুমে ঢুকি, তখন আমি বোর্ড ডিরেক্টর। আমাকে অন্য যে দায়িত্ব দেয়া হয়, আমি  চেষ্টা করি তা ভালোভাবে পালন করতে।  কোনো বিতর্কে যেতে চাই না।  কোচিং আমার পেশা। আমি এটা উপভোগ করি। ২০০৬ সালে খেলা ছাড়ার চার মাস পর থেকেই আমি কোচিং শুরু করেছি। অনূর্ধ্ব-১৩ পর্যায় থেকে সব পর্যায়েই আমি কোচিং করিয়েছি। সুতরাং আমার কোচিংয়ের অভিজ্ঞতা নেই, তা ঠিক নয়।  আমি টিম ম্যানেজার ছিলাম, তখন এটাকেই লাভবান মনে করা হয়েছিলো। বাংলাদেশ দলের অধিনায়কও ছিলাম এক সময়। ১৯৮৩ বা ৮৪-এর দিকে ক্যারিয়ার শুরু করি, তখন থেকে একটা দিনের জন্যও আমি ক্রিকেটের বাইরে থাকিনি। ক্রিকেটই আমার সব কিছু। ক্রিকেটই আমার জীবিকা। ক্রিকেট ছাড়া আসলে নিঃশ্বাস নেয়াই কঠিন।’ 

নুতন ভুমিকায় সফল হওয়ার চ্যালেঞ্জ নিয়েছেন সুজন-‘ ২০০৩ সালে আমি যখন বাংলাদেশ দলের অধিনায়ক হিসেবে দায়িত্ব নিয়েছিলাম, ওই সময়টা খুব কঠিন ছিলো। তখন দলটাকে এক করার একটা কাজ ছিলো আমার। দায়িত্বটা অনেক বেশি ছিলো আমার। সে তুলনায় এখন কাজটা অনেক সহজ। বিপিএলে কোচের দায়িত্ব পালন করে  চাপ নেয়ার অভিজ্ঞতা হয়েছে।  জাতীয় দলের চেয়ে বিপিএলে চাপ বেশি থাকে। জাতীয় দলে পরীক্ষিত ক্রিকেটার আছে। আজ তামিম যেভাবে ব্যাটিং করে,  আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের সেরা কয়েকজন ব্যাটসম্যানের কথা বলতে হলে তামিমের নাম আসবেই। এখন জাতীয় দলের  ক্রিকেটার যারা আছে, তারা ছোট থাকতেই তাদের সঙ্গে কাজ করেছি। সুতরাং এই কাজটা আমার জন্য সহজ।’

পাঠকের মন্তব্য

লগইন করুন

ইউজার নেম / ইমেইল
পাসওয়ার্ড
নতুন একাউন্ট রেজিস্ট্রেশন করতে এখানে ক্লিক করুন